সভ্যতার বিবর্তনে: আমরা জানি আমরা মানব জাতি বর্তমানে সবথেকে বুদ্ধিদীপ্ত প্রাণী আমরা পৃথিবীতে অগ্রগতির ধারক বাহক বলা হয় আমরা অত বড় একটা বড় প্লেন আকাশের উপর দিয়ে হাজার হাজার মানুষ নিয়ে পাখির মত উড়ে চলেছে আজকে বিজ্ঞানের যুগে বিজ্ঞানের অবদান বা বলুন কোন একটা কঠিন রোগ বা ভাইরাস কত সহজে বিজ্ঞানীরা তার ভ্যাকসিন আবিষ্কার করে ফেলছে আমরা ঘরে বাড়িতে বসে সারা পৃথিবীর কোথায় কি হচ্ছে একটা মোবাইল বা টেলিভিশনের মাধ্যমে দেখতে পাচ্ছি তবে এটি একদিনে আসেনি প্রথমে আমরা ইতিহাস ঘাঁটলে দেখতে পায় আমরা মানব জাতি প্রথমে হাঁটতে পারতাম না এবার গুলো আস্তে আস্তে কিভাবে দুবাই হাঁটতে হয় সেটা আমাদেরকে শিখিয়েছেন সমগ্র মানব জাতিকে উন্নতির শিখরে উঠতে সাহায্য করেছে এবং এখনো করেই চলছে।
পরীক্ষাগারে: বর্তমানে আমরা সারা পৃথিবীর মানুষ জন একটি করুনা ভাইরাসের জন্য সবাই নাজেহাল এবং বর্তমানে এই ভাইরাসের ভ্যাকসিন উঠে গেছে আবিষ্কার হয়ে গেছে এবং আমরা মানব জাতি অনেকটা নিশ্চিত হতে পেরেছি ভাইরাসের হাত থেকে রেহাই পাওয়ার একটা উপায় আমরা পেয়ে গেছি এবার আমাদের জানতে হবে যে কোন ভাকসিন তৈরি হয়েছে তখন বানরের মতো নিরীহ প্রাণীর জীবন দিয়ে কিন্তু এটা তারপর আবিষ্কার হয়েছে আমাদের মানব জাতি এবং বানর একই প্রজাতির হওয়াতে মানব শরীরের ওপর প্রয়োগ করা হয় সেটা বানরের এর উপর প্রথমে প্রয়োগ করা হয় এই নিরীহ বানরের উপর পরীক্ষা করে তারপর সমস্ত ভ্যাকসিন গুলো আমাদের মানব শরীরে টিকা দেওয়া হয় আমরা সকলেই জানি।
জীবনে সুখী হতে: বর্তমান আমাদের মানব জাতি আমরা বেশিভাগই জীবনী অসুখী বা সুখী হতে পারে না দাম্পত্য জীবনে সুখী ব্যবসা-বাণিজ্য কাজকর্মে সাংসারিক কোথাও না এরকম মানুষজন বেশি দেখতে পাওয়া যায় তবে পুরান মতে জীবনে সুখী হতে চাইলে আমরা একটা কাজ করতে পারি আমাদের আশেপাশে যে সকল বানর বা হনুমান আছে তাদের সাথে কয়েকটা মিনিট উপভোগ করা হনুমান গুলোকে মন খুলে আশীর্বাদ করা আদর করা বা কিছু একটা খাবার নিচে হাত দিয়ে করে দিয়া তাহলে আমাদের জীবনে বাধা বিপত্তি গুলো কেটে গিয়ে জীবনের সুখে শান্তিতে ভরে যাবে অনেকেই বলে অভিহিত করেছেন আমাদের।
শিক্ষণীয়: বানর বা হনুমানের থেকে অনেক শেখার আছে আমাদের বিনা স্বার্থের বড় উদাহরণ হল বানর আমরা সেই আদিম যুগ থেকে দেখে আসছি বাঁদরের কাজকর্ম সমস্ত মানব জাতিকে বাঁচাতে একদিন নিজে পুড়ে হনুমান হয়ে গেছে কিন্তু সমস্ত সভ্যতাকে বাঁচাতে এগিয়ে গেছে বর্তমানে আমরা সার্থক যুগে নিজের বাবা-মা ভাই-বোন আত্মীয়-স্বজন এর সাথে খারাপ ব্যবহার করি কিন্তু একটা হনুমান যখন অসুস্থ হয়ে যায় তখন সমস্ত হনুমান একসাথে তার সুস্থতার কাজ করে আমাদের চোখ দিয়ে দেখিয়ে দেয় আমরা কতটা স্বার্থপর হয়ে গেছি।
মানসিক শান্তি লাভ: আমরা অনেকেই হয়তো সুখী সকলকে নিয়ে দাম্পত্য-জীবনে ব্যবসা-বাণিজ্যে কাজকর্মের সাংসারিক কিন্তু মানসিক শান্তি উপভোগ করতে পারি না যেটা নিজের ব্যক্তিগত একা সেটা আমরা অনেকেই আমাদের মধ্যে অনুভব ফিল করি তবে কিন্তু আমরা যদি মাঝেসাজে নিয়মিত বাঁদর হনুমান কে নিয়ে কয়েক ঘণ্টা সময় কাটায় এই সকল হনুমান গুলোকে নানা রকম খাবার পরিবেশন করে ওই যে অনুভূতিটা সত্যিই পৃথিবীতে টাকা দিও আমরা কিনতে পাবো না কোনদিন পৃথিবীর অন্য একটি শান্তি আমাদের মনে হয় সকলেরই।
thanks.
Tags:
ড্রইং