ড্রাগন ফলের বেস্ট ৫টি উপকারিতা*

আমাদের- প্রায় সকলেরই একটা কথা বা একটা সমস্যায় বলতে পারেন। সকালের মনে সবসময় ঘুরপাকখায় সেকথা হল আমাকে যেন অন্যের থেকে একটু বেশিবয়স্কদেখায়়। আমার থেকে বয়সে অনেক বড় সে আমাদেরকে বলে আমরা নাকি অনেক বুড়ো হয়ে গেছি। অনেক সময় এরকম হয় আমাদের শরীরে নানা রকম ভিটামিন খনিজ পদার্থের অভাবে অন্যের থেকে বয়সে কম হওয়া  সত্ত্বেও। আমাদের কে একটু বেশি যেন বুড়ো দেখায়। এই সমস্যার হাত থেকে কিভাবে মুক্তি পাব দেখে নেওয়া যাক। 


উপায়: বর্তমানে অনেক ফল-মূল আছে যে সেগুলো আমরা নিয়মিত খেলে বা ব্যবহার করলে আমরা কিন্তু খুব সহজেই আমাদের শরীরের ভেতর এবং বাইরে উজ্জ্বল দেখতে পাব এবং আমাদের শরীরকে সবসময় গ্লাস বা চকচকে ভাব দেখতে পাব এবং খুব সহজেই আমাদেরকে অনেক কম বয়সী লাগবে এবং অনেক সুন্দর এবং স্মার্ট দেখতে লাগবে। আমরা আজকে এ রকমই কয়েকটা ফলমূলের কথা বলব যেগুলো আমরা খেলে খুব সহজেই আমাদের শরীরের একটি চকচকে ভাব আমরা দেখতে পাবো এবং অনেক অনেক সুন্দর জীবন উপভোগ করতে পারব।

ড্রাগনফল:
প্রথমেই যে ফলটার কথা বলব এই ফলটি বর্তমানে প্রায় প্রত্যেক দেশেই পাওয়া যায় এবং ফলটা স্বাস্থ্যগুণ অন্য ফলের থেকে হাজার গুন বেশি এই ফলটি হল ড্রাগন ফল এই ফলটির নাম আমরা প্রায় সকলেই কমবেশি জানি আবার অনেকে হয়তো জানিও না বর্তমানে একটু ব্যয়বহুল হলেও ফলটির স্বাস্থ্যগুণ যে কোনো ফলের থেকে অনেক অনেক বেশি এই ফলটির সবথেকে বড় গুণ যেতে হলো আমাদের শরীরের ভেতর কে সবসময় সতেজ রাখে এবং আমাদের শরীরের উপরের ত্বক কে সবসময় চকচকে রাখতে সাহায্য করে এবং আমাদেরকে ইয়ং এবং কচি দেখায়।

প্রোটেকশন:
এই ফল হাজারো স্বাস্থ্য জ্ঞানে পরিপূর্ণ আমরা এফল যদি নিয়মিত খায় আমাদের শরীরে কোনরকম রোগ বলা হবে না এবং সমস্ত ভাইরাস থেকে আমাদেরকে এফল রক্ষা করবে আমাদের শরীরকে সব সময়  প্রোটেট করবে এই ফল আমাদের শরীরের যত রকম দূষিত পদার্থ থাকে যেরকম ধরণ টক্সিন আমাদের শরীরের আমাদের রক্তে সবথেকে বড় দূষিত পদার্থ আমরা জানি আমাদের শরীরে টক্সিন বেশি হয়ে গেলে আমরা হাজারো সমস্যার সম্মুখীন হব এবং আমাদের শরীরে নানারকম জীবাণু এবং আমাদের খুব সহজেই অ্যাটাক করবে এই ফল কি করে আমাদের শরীর থেকে বিষাক্ত বিষ টক্সিন সম্পূর্ণরূপে আমাদের শরীর থেকে বের করে দেয় এবং আমাদেরকে সুস্থ্যজীবন উপভোগ করতে সাহায্য করে।

বিভিন্ন খনিজ‌ও:
এই ফলে প্রচুর পরিমাণে জিংক মিনারেল প্রোটিন সামান্য খনিজ লবণ ফাইবার প্রভৃতি খনিজ ও ভিটামিন সমৃদ্ধ ফল এই ফল  ব্যবহারের ফলে আমাদের শরীরে কোনদিনই কোন জিংক এর অভাব হবে না এবং আমাদের শরীরে ভেতর থেকে সতেজ এবং সবুজ থাকবে এবং বাইরে তার গ্লাসটা আমরা দেখতে পাবো আমরা প্রতিনিয়ত এই ফল আমাদের খাবারে রাখবো তাহলে আমরা হাজারো বেনিফিট পাব আমরা শুধু আমাদের শরীরে চকচকে ভাব তাই দেখবো না তাছাড়াও হাজার গুণ ওষুধ দেখতে পাবো এই ফলের ভেতর এই ফল নিয়মিত খেলে আমাদের কোন রোগ বা জীবাণু আমাদেরকে অ্যাটাক করতে পারবে না এবং আমরা খুব সহজেই সবসময় সেভ থাকবো।


কিছু সাধারণ বিজ্ঞান বিষয়ক ও সাবধান অবলম্বন:
 
 এই ফল খাওয়ার কিছু সতর্কবার্তা আমাদেরকে অবলম্বন করতে হবে প্রথমত এফল আমরা কাটা অবস্থায় ফেলে রাখা পর 10 ঘণ্টা পর এ ফলোয়ার খাওয়া যাবেনা তখন এই ফলে কিন্তু অনেক বাতাসের ব্যাকটেরিয়া মিশে যাবে এবং আমাদের শরীরে পক্ষে ক্ষতিকর হবে আমরা যখনই ফল আমরা কাটবো তখনই আমরা সঙ্গে সঙ্গে পুরোটা খাওয়ার চেষ্টা করব আমরা এই ভুল করবোনা এখনো অল্প খেয়ে বাকিটা ফ্রিজে রেখে দিলাম তা করলে কিন্তু হবে না। একটা কথা আমাদের সকলেরই জানা দরকার যে কোন ফলে আমরা কেটে রেখে অনেকক্ষণ পর খাওয়াবো না বা আমরা ব্যবহার করব না তাতে কি হয় অল্টো যখন আমরা কেটে রাখছি তখন অটোমেটিক বাতাসে থেকে ছোট ছোট কণার মতো ব্যাকটেরিয়া কিন্তু ওই ফলের গায়ে আটকে যায় এবং ফলের ভেতরে আস্তে আস্তে ঢুকে পরে এবং আমাদের স্বাস্থ্যের পক্ষে সেটা কিন্তু খুবই খারাপ।


অতিসাধারণ কিছু টোটকা:


আমরা আজকে আর একটা কথা বলতে চাই যেহেতু এই ড্রাগন ফল অনেকটা ব্রায় বহুল সাধারণত সবার পক্ষে কিনা একটু প্রবলেম হতে পারে তাই আজকে আমি আপনাকে ছোট্ট একটা সাজেশন দিতে পারি কি সাজেশন। সাজেশন হলো আমাদের প্রায় সকালে ঘরের ছাদ আছে বা অনেক ফাঁকা কিছু জমি আছে। তাহলে আপনি আপনার ছাদে টবে আপনি এই ড্রাগন ফল গাছ লাগাতে পারেন আবার আপনার যদি কিছু জমি থাকে তাহলে আপনি খুব সহজেই এই ড্রাগন ফল গাছ লাগাতে পারেন।

এই গাছে আপনি যদি নিয়মিত পরিচর্যা করতে পারেন তাহলে এই গাছ থেকে মুটামুটি 5/6 মাসের মধ্যে আপনি এই ড্রাগন ফল গাছ থেকে ফল পেতে পারেন। এই গাছে সাধারণত কোনো রোগ জীবানু দেখা যায় না। গাছে নিয়মিত কোন রাসায়নিক সার প্রয়োগ করবেন না বা অল্প বিস্তর করবেন না করলেও ভালো হয়। তবে আপনি নিয়মিত অজৈব সার প্রয়োগ করবেন বা গবরী সার প্রয়োগ করবেন তাহলে কিন্তু খুবই ভালো হয়। সর্বপরি নিয়মিত জল দিতেই হবে তাহলে গাছ সবুজ সতেজ থাকবে। 

সাজেস্ট:
তাই আজকে আপনাদের আমি সাজেস্ট করবো আপনারা নিয়মিত এই ড্রাগন ফল খান এবং এই ফলের মতো সুন্দর সতেজ হয়ে যান। আপনি 60 থেকে 22 বছরের মতো যুবক যুবতী হয়ে যান। বেশি বয়সী ছাপ শরীর থেকে হঠান এবং চির সুন্দর হয়ে যান। বয়সকে বলুন বাই বাই আমাকে দেখবি আয়। চুপি চুপি হিরো হয়ে সবাইকে দেখিয়ে দিতে চাই আমিও কাওরের থেকে কম নয়। 









ধন্যবাদ।





একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

নবীনতর পূর্বতন