আমরা- হয়তো অনেকেই জানি পৃথিবীর সৃষ্টির কথা বা পৃথিবী কিভাবে সৃষ্টি হয়েছিল আমরা জেনেছিলাম আকাশে বড় একটা উল্কা ঘুরতে ঘুরতে পৃথিবীর বুকে পড়ে এবং সেই থেকে পৃথিবী সৃষ্টি হয় এ কথাগুলো কিন্তু বিজ্ঞানীরা বলেছে এবং কথাগুলো কিন্তু বিজ্ঞানীরা ঠিকই বলেছে এবং আমরা আজকে জানবো পৃথিবী কিভাবে সৃষ্টি হলো তা না পৃথিবী কেন সৃষ্টি হল সেই কথা।
বিভিন্ন গবেষণা:
বিভিন্ন গবেষণা দেখা যাচ্ছে যে পৃথিবী কেন সৃষ্টি হল আমরা জানি প্রত্যেক সৃষ্টির পেছনে একটা মোটিভেট থাকে বলতে পারেন একটা কারণ থাকে তো আজকে আমরা জানবো আমাদের পৃথিবীতে কারণটা কি বা কেনই বা পৃথিবীর সৃষ্টি হল। একটা কথা জানতে হবে পৃথিবীতে শুধু আমাদের মত বুদ্ধিদীপ্ত শুধু মানুষ থাকে না মানুষ ছাড়াও হাজারো জীব যন্ত্র গাছপালা পাহাড়-পর্বত নদী-নালা সমুদ্র ইত্যাদি ইত্যাদি কিন্তু আছে এইসকল প্রত্যেক জিনিসই আমাদের পৃথিবীর মধ্যে এবং আমাদের প্রত্যেকেরই পৃথিবীর একটা অংশ আমরা প্রায় সকলেই GOD কে বিশ্বাস করি হয়তো কিছু লোক বিশ্বাস করে না বা মানে না এরকম লোক আপনি খুবই কমই দেখতে পাবেন বেশিরভাগ কিন্তু মানুষকে বিশ্বাস করে একটা কথা মনে রাখা দরকার সৃষ্টিকর্তার মেন হচ্ছে কিন্তু আমাদের GOD বর্তমানে হয়তো আমরা গডকে বিভিন্ন নামে ডাকি।
ঈশ্বর মঙ্গলময়:
কিন্তু আসলে গড একটাই এক ঈশ্বরের ভিন্ন ভিন্ন নাম আমরা ঈশ্বরকে যে নামেই ডাকি না কেন ঈশ্বর সর্বদা আমাদের মঙ্গল চাই সেটা আমরা বুঝতে পারি না এবং আমরা অনেক সময় ঈশ্বর যেভাবে আমাদের কাজকর্ম করতে বলেছে আমরা কিন্তু সেভাবে করিনা দুনিয়াতে আমরা হিংসা হানাহানি তে মেতে আছি আমরা সুযোগ পেলে সব সময় অন্যের ক্ষতি চাই একটা কথা মনে রাখতে হবে অন্যের এক টাকা ক্ষতি করলে নিজের 100 টাকা কিন্তু ক্ষতি হয়। আমরা ভাবি আমরা যেসব পাপ করছি খারাপ করছি সেগুলো হয়তো কেউ জানতেও পারে না এ ধরনের ফুল ভুল হয়তো মানুষ জানতে পারেন কিন্তু আমাদের ঈশ্বর সর্বদা আমাদের কাজকর্ম দেখে
আচরনগত:
এবং কিভাবে মানুষ কিভাবে একটা ছোট জন্তু-জানোয়ার সাথে একটা নিরীহ সাথে কিভাবে আচরণ করছি একটা উদ্ভিদ গাছের সাথে আমরা কি ব্যবহার করি সবই কিন্তু আমাদের আমাদের নোটিশ করে। এবং আমাদের জীবনের হিসাব নিষ্পাপ করে। আমরা যদি একটু অন্যভাবে বলি পৃথিবী কেন সৃষ্টি হলো তা হলে প্রথমেই বলতে হবে পৃথিবী তো আর এমনি এমনি সৃষ্টি হয়ে যায়নি আমরা দেখেছি যে পৃথিবী একটা উল্কাপাতের সংঘর্ষের ফলে সৃষ্টি হয় এটা তো আমরা প্রথমে জেনেছি এবং আমরা এও আন্দাজ করতে পেরেছি পৃথিবীর সৃষ্টির কারণ কি বলা হয় তাহলে আমরা বুঝতে পেরেছি বা জানতে পেরেছি।
ক্ষমতাশালী ও নিম্নবিত্ত:
আমি ধরুন অনেক ধরনের ক্ষমতাশালী এবং আমি মনে করলে অনেক অন্যায় কাজ আমি করতে পারি বা ধরুন যেরকম ক্ষমতাশালী নিম্নবর্গের তাদের সাথে আমি বিলিভ করি তাদের কিভাবে দেখি এগুলো কিন্তু দেখার জন্য আমাদের গড কিন্তু আমাদের পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন আমাদের গড দেখতে চাই যে পৃথিবীর প্রত্যেক জীব যন্ত্র বা মানুষ সে জন ক্ষমতাশালী থাকে সে নিম্নবর্গের লোকের সাথে নিম্নবর্গের জীবজন্তুর সাথে কি রকম ব্যবহার করে সেগুলো কিন্তু জানার জন্য এবং সর্বোপরি আমাদেরকে চোখ দিয়ে দেখানোর জন্য আমাদের পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন এবং আমাদের গড ইউ বলেছেন যে আমি মনে করলে ক্ষমতাশালী থেকে নিম্নবর্গের নেমে নিয়ে আসতে পারি এবং দুনিয়ায় কোন জিনিস এই চিরস্থায়ী না
অনিশ্চয়তা:
আজ আমি অনেক ক্ষমতার অধিকারী কিন্তু কাল আমি ক্ষমতা না থাকতে পারে সেটা কিন্তু আমাদের ঘর আমাদের অনেকভাবে কিন্তু বুঝিয়েছেন আমরা বুঝলেও কিন্তু বুঝতে পারি না নিজের পাওয়া থাকায় আমরা একটা অন পাওয়ার থাকা মানুষের অবস্থা কোনদিনই বুঝি না এবং এটাও মনে রাখা দরকার এই সকল মানুষের এই সকল জীবজন্তু যাই বলুন না কেন তাদের ক্ষমতাশালী কোনদিনই বেশিদিন থাকবে না তাড়াতাড়ি এরা ধ্বংস হবে। আমরা সকলেই জানি আমাদের পৃথিবী সৃষ্টি হয়েছে এবং করেছে কিন্তু আমাদের গড এবং ঈশ্বরের অশেষ দয়ায় আমাদের মানব জাতিকে পৃথিবীর মধ্যে সবথেকে বুদ্ধিদীপ্ত জ্ঞানী বানিয়েছেন মানুষের মত এত বুদ্ধি আর কোনো জীব জন্তু বা কোন জিনিসকে কিন্তু ঈশ্বর দেননি এবং একটা কথা আমাদের সকলকে মনে রাখা দরকার ঈশ্বর যে জিনিসকে সব থেকে বেশি বুদ্ধিমান করেছেন সেই জিনিস থেকে সরে চাওয়াটা একটু বেশি
সাহায্য:
সাধারণভাবে একটু ভাবুন আমরা যে জিনিসের পেছনে খরচ বেশি করি সে জিনিস থেকে আমরা একটু চাওয়া একটু বেশি থাকে যার প্রতি খরচ কম তার প্রতি চাওয়াও কম এটাতো স্বাভাবিক তেমনি আমাদের ঈশ্বর আমাদের মানবজাতি থেকে কিন্তু চাওয়াটা একটু বেশি এবং আমাদের সাথে কি চাই আমরা যদি বলি তাহলে ঈশ্বরের চাওয়াটা কিন্তু হচ্ছে এই যে পৃথিবীর বুকে আমরা যতদিন থাকবো সকলকে ভালবেসে বুকে টেনে নেবো সে হতে পারে গরীব ধনী বা হতে পারে মুচি মেথর হতে পারে যে কোন ধর্মের লোক আমাদের একটা কথা বারবার বলে গেছেন মানুষ জীবজন্তু কে ভালোবাসো তাহলে আমাকে ভালোবাসার সমান তুমি মানুষ এবং জীবজন্তুকে সাহায্য করো তাহলে আমাকে সাহায্য করার সমান যে মানুষ জীবজন্তুর কে সাহায্য করবে আমি তাকে অন্তর খুলে অনেক অনেক বেশি সাহায্য করবো
জীবন ক্ষণস্থায়ী:
আমাদের কিন্তু আমাদের থেকে এইটুকুনি জাস্ট চাওয়া আছে কিন্তু আমরা এত বুকা আমাদের ঈশ্বরের এইটুকু চাওয়া আমরা পূর্ণ করতে পারিনা যিনি আমাদের পৃথিবীর বুকে পাঠালেন আজকে আমরা পৃথিবীতে এসেছি আমরা তার সামান্য মূল্যবোধ দিতে পারছিনা কিন্তু আমরা যে পৃথিবী থাকব তার কোন গ্যারান্টি নেই এবং আমরা প্রায় সকলেই জানি যে পৃথিবী ক্ষণস্থায়ী পৃথিবীর পড়ো আর একটা জীবন আছে যে স্বর্গ এবং নরক আমরা যদি পৃথিবী ভালো কাজ করে যাই তাহলে স্বর্গে যেতে পারবো আর ভালো কাজ না করে গেলে নরকের জালাই ভুগবো
পরীক্ষা:
ঈশ্বর আমাদের এত সুন্দর পৃথিবী সৃষ্টি করল শুধুমাত্র কিন্তু আমাদেরই জন্য ঈশ্বর কিন্তু নিজের জন্য সৃষ্টি করেনি আমাদের জন্য সৃষ্টি করল এবং ঈশ্বর দেখতে চাইল আমাদের বা আমাদেরকে নিয়ে একটু পরীক্ষা করে দেখতে চাইলে আমরা যদি বিত্তবান হয়ে যায় তাহলে আমরা কি বিলিভ করি অনেক ক্ষমতার অধিকারী হয়ে গেলে সাধারণ মানুষ জীবজন্তু বা জিনিস কে আমরা কী চোখে দেখি বা তাদের সাথে আমরা কি রকম ব্যবহার করি এগুলো দেখার জন্য কিন্তু এত সুন্দর একটা পৃথিবী সৃষ্টি করলেন বা আমাদের উপহার দিলেন আমাদের ঈশ্বর একটা কথা মনে রাখতে হবে আমাদের মানব জাতির মত অন্য কোন জাতীয় কিন্তু এত বুদ্ধি দেই নি তাই সে সকল জাতি বা জীব যন্ত্র তারা যদি ভুল করে তারা সঠিক অর্থ বুঝতে পারে না যে আমি একটা ভুল করছি আমরা দেখতে পাই বনের বা বনজঙ্গলের জীব জন্তুর আছে যারা কিনা কমজোরি জীবজন্তুর ওপর আক্রমণ করে তাদেরকে ক্ষতবিক্ষত করে।
মানুষ সব থেকে বুদ্ধিদীপ্ত:
সেটা কিন্তু আমাদের বুঝতে হবে সে সকল জীবজন্তুর কিন্তু আমাদের মত মানুষের মত ঈশ্বর বুদ্ধি দেয়নি তারা অত বুঝতে পারে না যে আমরা অনেক অন্যায় করছি তাই ভেবে আমাদের মানব জাতি কিন্তু সেই ভুল করলে হবে না একটা কথা মাথায় রাখতে হবে ঈশ্বর আমাদের সব থেকে বেশি কিন্তু বুদ্ধি দিয়ে আমাদের এই পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন এবং ঈশ্বর আমাদের থেকে একটু বেশি ভালো কাজ কর্মের দেখতে চাই আমরা আগে দেখেছি ঈশ্বর আমায় থেকে কি চায় ঈশ্বর চাই আমরা যে পরিস্থিতি থাকেনা কেন সর্ব বর্ণের মানুষের সাথে ভালো ব্যবহার করা সবাইকে আপন ভেবে বুকে টেনে নেওয়া। বা সবাইকে বন্ধু ভেবে বুকে টেনে নিই।
ব্যাবহার পর্যবেক্ষণ:
ঈশ্বর পৃথিবী সৃষ্টি করল পথিবীর বুকে প্রত্যেক
মানুষ জীব যন্ত্র যা সকল আছে তার ব্যবহার দেখার এবং জানার জন্য। ঈশ্বর সকলের মঙ্গল করুক।
ধন্যবাদ।
Tags:
ড্রইং