বেশিদিন বাঁচার মন্ত্র।

বর্তমানে- বিজ্ঞানের অগ্রগতির যুগে আমরা খুব সহজেই এক দেশ থেকে আরেক দেশে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে আমরা কিন্তু যেতে পারছি ঘরে বসে সারা পৃথিবীর আমরা খবরা-খবর দেখতে পাচ্ছি। যদি ধরুন কোনো মহামারী বা রোগের প্রকোপ দেখা যায় কিন্তু বর্তমানে বিজ্ঞানের যুগে খুব সহজে তার মেডিসিন কিন্তু আবিষ্কার করে ফেলছে। আজকে আমরা এখানে দেখবো কীভাবে বা কি করে পৃথিবীতে বেশিদিন বেঁচে থাকা যায় সেই মন্ত্র গুলি।


1. ফিট রাখা: প্রথমেই বলব পৃথিবীতে বেশি দিন বেঁচে থাকতে গেলে নিজেকে সবসময় ফিট রাখা প্রয়োজন আছে আপনি যদি ফ্রি থাকেন তাহলে আপনি কিন্তু খুব সহজে অনেক দিন কিন্তু বেঁচে যেতে পারবেন। সব সময় নিজেকে গুছিয়ে রাখার চেষ্টা করবেন কাজের ব্যস্ততার মধ্যেও সবসময় নিজেকে টাইম দিতে হবে এবং নিজেকে সবথেকে বেশি ভালবাসতে হবে। আমাদের শরীর ফিট রাখা বলতে নিয়মিত আমাদের শরীরকে পরীক্ষা করা এবং আমাদের অসুবিধাগুলো সলভ করা এবং প্রতিদিন নিয়মমাফিক কিছু ব্যায়াম করা এবং ভালো ভালো খাবার আমাদের গ্রহণ করতে হবে সর্বোপরি হাসিখুশি রাখার চেষ্টা করতে হবে এবং নিজের প্রতি খেয়াল রাখা।

2. প্রোটিন ও পুষ্টি যুক্ত খাবার: আমরা সব সময় খাবার দাবারটা টাকা খাওয়ার চেষ্টা করব এবং আমাদের ডিনারে যেসব রাখবো সেগুলো সবুজ এবং সতেজ রাখার চেষ্টা করব। আমরা সব সময় পুষ্টিযুক্ত খাবার খাওয়ার চেষ্টা করব এবং শাকসবজি খাওয়ার চেষ্টা বেশি করব আমরা অনেকেই জানি শাকসবজি খেলে শরীরে অনেক ব্যাধি কিন্তু আসে না এবং শরীরকে শাকসবজি সবসময় সতেজ রাখে সে দিকে আমরা একটু ধ্যান দেবো। আমরা জানি আমরা নিয়মিত প্রোটিনযুক্ত খাবার খেলে আমাদের শরীরে কোনো রকম জীবাণু সহজে আমাদেরকে অ্যাটাক করতে পারে না বা আমাদেরকে সহজেই সংক্রমিত  করতে পারে না এবং আমাদের শরীর সবসময় সবুজ সতেজ থাকে সমস্ত অঙ্গ গুলো অনেক অনেক ভালো থাকে এবং স্বাভাবিকভাবে প্রত্যেকটা অঙ্গ কাজ করে এবং আমরা অনেক ভালো থাকে।

3. নিয়তে শরীর চেকআপ: এবং আমরা নিয়মিত আমাদের শরীর চেকআপ রাখবো যাতে আমরা কোন ভাইরাসে বা কোন রোগে আক্রান্ত হলে খুব সহজেই কিন্তু আমরা প্রাথমিক অবস্থায় ট্রিটমেন্ট করতে পারব। আমরা প্রাথমিক অবস্থায় যেকোনো বড়ো কোন ক্ষতির হাত থেকে আমার খুব সহজেই রক্ষা পাবো তাই আমি বলবো আমরা নিয়মিত নিজের শরীরকে চেকআপ রাখবো এবং সুস্থ থাকব। আমরা সকলেই জানি নিয়মিত আমাদের শরীর চেকআপের ফলে আমরা জানতে পারি আমাদের শরীরে কোনো রকম জীবাণু বাসা বেধেছে এবং আমরা খুব সহজেই জানতে পারি আমরা সুস্থ আছি কিনা নাকি অসুস্থ যদি কোন রকম জীবাণু আমাদের শরীরে বাসা বাদে আমরা সঙ্গে সঙ্গে জানতে পারি এবং তার ট্রিটমেন্ট করতে পারি এবং অনেক ভাল থাকি এবং বড় দুর্ঘটনা থেকে আমরা রক্ষা পায়।

4. সর্বদা হাসিখুশি থাকা: এবং আমরা নিয়মিত হাসির মধ্যে দিয়ে জীবন অতিবাহিত করব যদি জীবনে কোন সময় কোন প্রবলেম আছে সেটাকে দূরে সরিয়ে দিয়ে সবসময় হাসিখুশি রাখার চেষ্টা করব। এবং আমাদের সুখের দিকগুলো আমরা বেশি ভাবনা চিন্তা করব। তাহলে আমরা সব সময় সুখে থাকবো ।আমাদের একটা কথা সবসময় মনে রাখতে হবে সূর্য হয়তো সামরিক নিভে যায় কিন্তু তারপরে ভোর হলে আবার কিন্তু ওঠে এটা আমাদের মনে রাখতে হবে জীবনে ওঠানামা আছে কিন্তু সব সময় আমারা পজিটিভ একটু বেশি চিন্তাভাবনা করতে হবে। সর্বদা হাসিখুশি থাকলে আমাদের শরীর স্বাস্থ্য মন সব ভালো থাকে এবং অনেক সুস্থ বোধ করি তাই সর্বদা হাসিখুশি থাকা প্রয়োজন আছে।

5. চিন্তাকে দূরে রাখা: আর সব সময় একটা জিনিস মনে রাখতে হবে চিন্তা ভাবনা টা সব সময় দূরে রাখার চেষ্টা করতে হবে আমাদের বর্তমানে সারাবিশ্বে দেখা যায় মানুষ চিন্তা ভাবনার জন্য কিন্তু বেশিরভাগ লোক স্টক হয়ে মারা যাচ্ছে তাই সব সময় দু পাঁচটা লোকের সাথে কথাবার্তায় হাসি হুল্লোড়ে মেতে থাকতে হবে। তাহলে কি হয় আমাদের মনে পজিটিভ দেফিট গুলো কিন্তু প্রভাব ফেলতে পারে না এবং আমরা অনেক ভাল থাকি। আমরা সকলেই জানি আমাদের মানসিক অসুস্থ একটা কারণ আমাদের অতিরিক্ত চিন্তা অতিরিক্ত চিন্তা আমাদেরকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিতে পারে যথাসম্ভব চিন্তাভাবনা করাটা উচিত এবং চিন্তা করি সুস্থ জীবন গড়ে তোলে আমাদের লক্ষ্য থাকা উচিত।

6. পর্যাপ্ত রেস্ট: কাজের ব্যস্ততার মাঝেও নিজের শরীরকে সম্পুর্ণ রেসর্ট দিতে হবে আমরা কাজের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করি ঠিক একই ভাবে আমাদের শরীরের জন্য শ্রদ্ধা নিবেদন করতে হবে। নিয়মিত যত্নশীল আমাদের পৃথিবীর বুকে বহুদিন বেঁচে থাকতে সাহায্য করবে। আমরা সকলেই জানি প্রত্যেক জিনিসের পর্যাপ্ত নেওয়া দরকার আছে সে কোনো যানবাহন হতে পারে কোন মানুষ হতে পারে কোন জীব জন্তু হতে পারে প্রত্যেকের জীবনে রেস্ট নেওয়া প্রয়োজন আছে রেস্ট নিলে জীবনটা আবার নতুন করে শুরু করা যায় অনেক শান্তি অনুভব করা যায় খুব সহজেই মেনটেন করা যায় নিয়মিত করুন এবং অনেক সুস্থ থাকুন প্রতিনিয়ত প্রতিদিন।







ধন্যবাদ।



 

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

নবীনতর পূর্বতন