আপনি কি জানেন না হলে জেনেনিন তাড়াতাড়ি।
ড্রইং:
বর্তমান সময়ে ড্রয়িং রঙ করা বা ছবি আঁকা হলো এক ধরনের সৃজনশীলতা শারীরিক মানসিক মোস্ট ভ্যালুয়েবল ব্যায়াম।যা কিনা আপনার আমাদের সৃজনশীলতার সাথে সাথে কল্পনাশক্তিকেও হাজারগুন বাড়ায়।
মানসিক স্বাস্থ্য:
তবে বর্তমানে টাকার পিছে ছুটতে গিয়। আমাদের প্রতিদিনের কাজকর্মে আমরা এতটাই যন্ত্রনির্ভর হয়ে গেছি যে আমরা হাতে লেখালেখি করব বা লিখতেবো যেন ১০০% ভুলে গেছি। যন্ত্র থেকে কিছুক্ষণের জন্য দূরে থাকাটাও আমাদের মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। কিছুক্ষণ হাতে লেখালেখি করলে অনেক তৃপ্তি পাওয়া যায়।
একান্ত মুহূর্তে:
আর ড্রইং ছবি আঁকা করার সময়টুকু কিন্তু একান্তই আপনার বা আমাদের নিজের। প্রচণ্ড কর্মব্যস্ত দিন শেষে বাড়ি ফিরে কাগজ আর ড্রয়িং নিয়ে একান্তে। এই সময়টুকু আপনাকে বা আমাদের স্বস্তির পাশাপাশি হাজার হাজার গুণ। মানসিক শক্তি ও মানসিক শান্তি দেবে।
টেনশন:
সত্যি কথা বলতে যে বাড়িতে বসে যে ড্রইং করা ছবি আঁকা এই যে মানসিকতা আমাদের মধ্যে এখন আর দেখা যায় না বা আমরা সেই মানসিকতার খুঁজেই পাইনা এর মধ্যে যে কত শান্তি আছে সেটা আমরা বুঝেও বুঝিনা জীবনে কিন্তু শুধু টাকার পেছনে ঘুরে কিন্তু বেড়ালে আকারে আমাদেরই ক্ষতি সবার আগে একটা কথা জানা দরকার শরীর সুস্থ না থাকলে আমরা কিন্তু কিছুই করতে পারবো না বা শরীর ভালো না থাকলে তার জীবনটাকে তো বৃথা তাই আমরা কাজকর্ম করব ঠিক আছে কিন্তু এর মধ্যেই আমাদের দিনে কয় ঘন্টা বা অন্তত 30 মিনিট আমাদের কিন্তু সকলেরই ড্রইং করা ছবি আঁকা কিন্তু করা উচিত তাহলে কি আমরা সারাদিন যে নানারকম খাটনি টেনশন যেগুলো আমাদের মাথার মধ্যে কিন্তু যেগুলো ছিল সেগুলো কিন্তু ড্রইং করার সাথে সাথে কিন্তু সেগুলো কিন্তু আস্তে আস্তে কিন্তু চলে যায়।
সবুজ জীবন:
এবং আমাদের শরীর মন এবং সব থেকে বড় কথা আমাদের সবথেকে সবুজ সতেজ থাকে। এবং আমরা অনেক সহজে কিন্তু ভালো ভালো কিন্তু আমাদের কাজকর্মের প্ল্যান গুলো কিন্তু আমাদের মাথায় কিন্তু সহজেই আসবে আর আমরা যদি আমাদেরকে যেতে আমরা সময় না দেই বা তাকে রেস্ট না দিই আহারে কিন্তু আমাদেরই ক্ষতি সেটা আমরা কেউই বুঝে না এবং ড্রয়িং বুঝলে যে কি যে শান্তি অনুভব হয় সেটা না করলে কিন্তু বোঝা যায় না তাই আমি সাজেস্ট করবো আপনারা প্রত্যেকদিন অন্তত 30 মিনিট আপনার ড্রইং মনে করেন মনোনিবেশ তাহলে আপনার জীবন অনেক সুন্দর এবং সতেজ থাকবে।
মন:
এবং দেখবেন ড্রইং করলে বা ছবি আকলে আমাদের ভেতরকার জেমন বা মনোনিবেশ সেটা কিন্তু ছোট্ট বাচ্চাদের মত নিষ্পাপ এবং সুন্দর হয় ছোট ছোট বাচ্চারা যেরকম তাদের মনের ভেতরে কোনো পাপ থাকে না এবং তারা নিষ্পাপ ঠিক ওরকমই ফিলিংস আমাদের মধ্যে কিন্তু ছবি আঁকা ড্রইং করার সময় কিন্তু আমরা খুঁজে খুঁজে পাই
সুখী আমরা:
এবং পৃথিবীর সবথেকে নিষ্পাপ মানব জাতি বা মানুষ হিসাবে নিজেকে গর্ববোধ হয় ওইটা ওইটা এবং ছোট ছোট বাচ্চাদের সাথে কিন্তু আমাদের বর্ণপরিচয় থেকে এটুজেট পরিচয় কিন্তু হয় এবং আমাদের ভিতরে কিন্তু মনটাকে অনেক নাড়া দেয় এবং আমরা ওই ছোট ছোট বাচ্চাদের মত নিষ্পাপ মানুষ হতে চাই সেটা কিন্তু একমাত্র সম্ভব ড্রইং করে এবং ছোট ছোট বাচ্চাদের সাথে মিলেমিশে থেকে তাই বলবো নিয়মিত ড্রয়িং করুন আর পৃথিবীর সবথেকে সুখী নিজেকে অনুভব করুন।
বাস্তবতা:
পৃথিবীতে সুখী হতে কে না চায় কিন্তু একবারও কি জানা আছে যে ড্রইং করে বা ছবি এঁকে ও অনেক সুখে থাকা যায় এটা হয়তো আমরা বললে হয়তো অনেকেই রহস্য করবে বলবে আবার হয় নাকি ড্রইং করে কি সুখে থাকা যায় বাস্তবে হতো না কিন্তু মনের দিক থেকে অনেক অনেক বেশী হওয়া যায় একটা প্রবাদ আছে না কেউ সারাদিন থাকা যায় কিন্তু সুখে না থাকলে কিন্তু থাকা যায় না তাই সুখ বিনা পৃথিবী চলে না সুখের আশায় আমরা সন্দেহ করি এবং হোন্দাহোন্দি ঘড়ি সুখ চাই মোরা সুখ চাই কোথায় গেলে পাব ভাই বলে দিতে পারো তোমরা সুখে আমি সুখ চাই।
ধন্যবাদ।
Tags:
ড্রইং